প্রতি প্রাতে কার বীণা শুনি অপূর্ব সুর তালে
প্রতি রাতে স্বপ্ন দেখি তুমি কে নারী
ক্ষতস্থান থেকে রক্ত ঝরলে কেন
মৃত্যুর গন্ধ পাই আতঙ্কময় শিহরণে
বালুকাবেলায় বাঁধিনি তো ঘর ঝর উঠবে ঝর
প্রেমিকা নেই বলে কোনো আক্রোশ ধরে
রাখিনি তোমার ওপর কুহকতাময় চাঁদ
যেখানে থাকি ভোরের বীণার সুর
আমাকে ঝাঁপ দিতে বলে অজানায় অচেনায়
কপাল থেকে ঘাম ঝরে পড়ে বুকের
মধ্যে হানা দেয় অকাল শীত
দুরন্ত যুবকের জ্যাকসন-জুতোর মতোন
বারবার আছড়ে পড়ে সামাজিকতার ঠোক্কর
নিজেকে নিয়েই হাসি নিজেকেই বিদ্রুপ করি
পরম যত্নে কাছে টানি তাকে কবিতাকে ভালোবাসি
হোক হাসাহাসি তবু আমি নাছোড়বান্দা প্রেমিক
ধাক্কা খেলে পড়ে যেতে পারি
চোট খেতে পারি বরাবর তবু লড়ে
যাব বাগিয়ে কলম আঁকব খাতায়
আদরে মমতায় বর্ণমালার বিচিত্ররূপ।
ধন্যবাদ